ফ্রিল্যান্সার আইডি কার্ডের সুবিধাসমূহঃ
ফ্রিল্যান্সারদেরকে সামাজিক স্বীকৃতি প্রদান।
ফ্রিল্যান্সিং যে একটা পেশা, এইটা সবার সামনে তুলে ধরা।
ব্যাংক লোন নেবার ক্ষেত্রে এই কার্ড ব্যাবহার করা যাবে।
চাকুরির বিবরণীতে এই কার্ডের মাধ্যমে নিজের পূর্ববর্তী অভিজ্ঞতা তুলে ধরা যাবে।
ফরেন কারেন্সি এনাবল্ড ডেবিড কার্ড পাওয়া যাবে।
২০২৪ সাল পর্যন্ত কোন ধরনের ট্যাক্স প্রদান করা লাগবে নাহ।
আইডি কার্ডধারী ব্যাক্তি ইনকামের সার্টিফিকেট নিতে পারবেন।
যেকোন যায়গায় ইনকাম সোর্স হিসাবে এই কার্ড ব্যাবহার করতে পারবেন।
এছাড়া বৃদ্ধ বয়সে ফ্রিল্যান্সারদের পেনশন দেওয়া হতে পারে। (এই ব্যাপারটি এখনো সেইভাবে কিছু বলা হয় নাই। তবে এমনটা শোনা গেছে)
অসুবিধা সমূহ:
সুবিধা যেমন আছে তেমনই অসুবিধাও রয়েছে।
তবে হ্যাঁ, অনেকেই এই কার্ডের জন্য এখনো রেজিস্ট্রেশন করে নাই, কেন করে নাই তারও অনেক কারণ আছে।
সব থেকে বড় ভয়ের ব্যাপার হচ্ছে, ভবিষ্যতে যদি ফ্রিল্যান্সারদের থেকে একটা কমিশন বা সামথিং নেওয়া হয় তাহলে এই কার্ডের মাধ্যমে সবার সমস্ত তথ্য সরকার সহজেই পেয়ে যাবে। এমনিতেই মার্কেটপ্লেস গুলো এখন ২০% করে প্রতি অর্ডার থেকে ডলার কেটে নেয়। এরপর সরকার বা ব্যাংক যদি আবার ২০% করে কাটে তাহলে আর নিজের কাছে থাকবে ক?
এই ব্যাপারটি মাথায় রেখে এখনো অনেকেই এই কার্ডের সুবিধা সম্পর্কে দ্বিধাগ্রস্থ।